**চণ্ডীমঙ্গল**
প্রশ্ন: চন্ডী মঙ্গলে কাব্য বলতে কী ?
উত্তর: মধ্যযুগে মঙ্গলকাব্য ধারার সমৃদ্ধ শাখা হচ্ছে চণ্ডীমঙ্গল । দেবী চন্ডীকে নিয়ে এক ধরণের আখ্যান কাব্য রচিত হয় যা বাংলা সাহিত্যে চণ্ডীমঙ্গল কাব্য নামে পরিচিত।
প্রশ্ন: মধ্যযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি কে? তাকে সর্বশ্রেষ্ঠ কবি বলার কারণ কী?
উত্তর: মধ্যযুগের শ্রেষ্ঠ কবি হলেন মুকুন্দরাম চক্রবর্তী। তাকে মধ্যযুগের কবিদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ কবি বলার কারণ-
১. নারীর প্রতিবাদ: -মধ্যযুগে মুকুন্দরাম চক্রবর্তী নারীর যে প্রতিবাদী চরিত্র তার কাব্যে ফুটিয়ে তুলেছিলেন তা তার সমসাময়িক কবিরা এমনকি আধুনিক অনেক কবি তাদের কাব্যে ফুটিয়ে তুলতে পারেনি। তাঁর কাব্যে ফুলরার একটি উক্তি-
“পিপিলীকার পাখা উঠে মরিবার তরে।
কাহার ষোড়শী কন্যা আনিয়াছ ঘরে॥”
২. লৌকিক জীবনের কথা:- লৌকিক জীবনকে মুকুন্দর মচক্রবর্তী তার কাব্যে অত্যন্ত চমৎকারভাবে উপস্থাপন করছেন। মধ্যযুগে কোন কবি সেভাবে আর উপস্থাপন করতে পারেননি।
৩. পাণ্ডিত্য জ্ঞান: মুকুন্দরামের কবিত্ব শক্তির চেয়ে পাণ্ডিত্য শক্তি অনেক বেশি ছিল। তিনি রচনা করেছেন কাব্য। তিনি সেই কাব্য বপন করে গেছেন উপন্যাসের বীজ। তাঁর মধ্যে পাণ্ডিত্য শক্তি বেশি থাকার কারণে এ ধরনের কাব্য রচনা করা সম্ভব হয়েছে। তার শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ পাওয়া যায় আধুনিক যুগের সাহিত্য সমালোচকদের এই মন্তব্য থেকে-
“মুকুন্দরাম চক্রবর্তী মধ্যযুগে জন্ম গ্রহণ না করে আধুনিক যুগে জন্ম গ্রহণ করলে কাব্য না লিখে উপন্যাস লিখতেন।
**বিশ্ব_নাথ_মাহাত**
**সাকসেস_বাংলা**
**রাঁচি বিশ্ব বিদ্যালয়**
প্রশ্ন: চন্ডী মঙ্গলে কাব্য বলতে কী ?
উত্তর: মধ্যযুগে মঙ্গলকাব্য ধারার সমৃদ্ধ শাখা হচ্ছে চণ্ডীমঙ্গল । দেবী চন্ডীকে নিয়ে এক ধরণের আখ্যান কাব্য রচিত হয় যা বাংলা সাহিত্যে চণ্ডীমঙ্গল কাব্য নামে পরিচিত।
প্রশ্ন: মধ্যযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি কে? তাকে সর্বশ্রেষ্ঠ কবি বলার কারণ কী?
উত্তর: মধ্যযুগের শ্রেষ্ঠ কবি হলেন মুকুন্দরাম চক্রবর্তী। তাকে মধ্যযুগের কবিদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ কবি বলার কারণ-
১. নারীর প্রতিবাদ: -মধ্যযুগে মুকুন্দরাম চক্রবর্তী নারীর যে প্রতিবাদী চরিত্র তার কাব্যে ফুটিয়ে তুলেছিলেন তা তার সমসাময়িক কবিরা এমনকি আধুনিক অনেক কবি তাদের কাব্যে ফুটিয়ে তুলতে পারেনি। তাঁর কাব্যে ফুলরার একটি উক্তি-
“পিপিলীকার পাখা উঠে মরিবার তরে।
কাহার ষোড়শী কন্যা আনিয়াছ ঘরে॥”
২. লৌকিক জীবনের কথা:- লৌকিক জীবনকে মুকুন্দর মচক্রবর্তী তার কাব্যে অত্যন্ত চমৎকারভাবে উপস্থাপন করছেন। মধ্যযুগে কোন কবি সেভাবে আর উপস্থাপন করতে পারেননি।
৩. পাণ্ডিত্য জ্ঞান: মুকুন্দরামের কবিত্ব শক্তির চেয়ে পাণ্ডিত্য শক্তি অনেক বেশি ছিল। তিনি রচনা করেছেন কাব্য। তিনি সেই কাব্য বপন করে গেছেন উপন্যাসের বীজ। তাঁর মধ্যে পাণ্ডিত্য শক্তি বেশি থাকার কারণে এ ধরনের কাব্য রচনা করা সম্ভব হয়েছে। তার শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ পাওয়া যায় আধুনিক যুগের সাহিত্য সমালোচকদের এই মন্তব্য থেকে-
“মুকুন্দরাম চক্রবর্তী মধ্যযুগে জন্ম গ্রহণ না করে আধুনিক যুগে জন্ম গ্রহণ করলে কাব্য না লিখে উপন্যাস লিখতেন।
**বিশ্ব_নাথ_মাহাত**
**সাকসেস_বাংলা**
**রাঁচি বিশ্ব বিদ্যালয়**
Comments
Post a Comment