প্রমথ চৌধুরী বিষয়ে যে প্রশ্ন গুলো সব চেয়ে বেশি আসেঃ-
প্রমথ চৌধুরী বিষয়ে যে প্রশ্ন গুলো সব চেয়ে বেশি আসেঃ-
*******************************
♣প্রমথ চৌধুরী♣
জন্ম : ১৮৬৯ খ্রি.
মৃত্যু : ১৯৪৬ খ্রি.
প্রশ্ন : প্রমথ চৌধুরী কবে, কোথায় জন্ম গ্রহণ করন?
উত্তর : যশোরে (১৮৬৯-১৯৪৬)।
প্রশ্ন : বীরবল কোন লেখকের ছদ্মনাম?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
প্রশ্ন : বাংলা গদ্যে চলিত রীতির প্রবর্তক কে?
উত্তর : প্রমথ চৌধরী।
প্রশ্ন : চলিত রীতিতে রচিত তাঁর গদ্য রচনা কোনটি?
উত্তর : বীরবলের হালখাতা (১৯০২)।
প্রশ্ন : তিনি কোন পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন?
উত্তর : সবুজপত্র (১৯১৪)।
প্রশ্ন :তিনি প্রাচ্য সাহিত্যে খ্যাত কেন?
উত্তর : ইটালীয় সনেটের বিশেষ প্রয়োগের কারণে।
প্রশ্ন : তাঁর রচিত গল্প গ্রন্থগুলোর নাম কী?
উত্তর : চার ইয়ারী কথা (১৯১৬); আহুতি; নীললোহিত ও গল্প সংগ্রহ।
প্রশ্ন : তিনি আর কোন পত্রিকায় সম্পাদনা করেন?
উত্তর : বিশ্ব ভারতী।
প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথের সাথে তাঁর সর্ম্পক কী?
উত্তর : রবীন্দ্রনাথের অগ্রজ সত্যেন্দ্রনাথের কন্যা ইন্দিরা দেবীকে বিয়ে করেন প্রমথ চৌধরী।
প্রশ্ন : ‘সাহিত্যে খেলা’ প্রবন্ধটি কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
উত্তর : সবুজপত্র।
প্রশ্ন : ‘বই পড়া’ও ‘বই কেনা’ কার রচিত?
উত্তর : ‘বই পড়া’প্রমথ চৌধুরী ও ‘বই কেনা’ সৈয়দ মুজতবা আলীর।
প্রশ্ন : প্রমথ চৌধুরীর পৈতৃক নিবাস কোথায়?
উত্তর : পাবনা জেলায়।
প্রশ্ন : প্রথম গদ্য রচনা ‘হালখাতা’ কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
উত্তর : ‘ভারতী’
প্রশ্ন : চলিত রীতিতে রচিত তাঁর প্রথম গ্রন্থ কোনটি?
উত্তর : বীরবলের হালখাতা (ভারতী পত্রিকা)।
প্রশ্ন : ‘সবুজপত্র’ (১৯১৪)-পত্রিকার সম্পাদক কে?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরী।
প্রশ্ন : ‘সবুজপত্র’ পত্রিকাটি কি ধরনের পত্রিকা?
উত্তর : সাহিত্য পত্রিকা।
প্রশ্ন : ‘সাহিত্যে খেলা’—প্রবন্ধটি কার?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
প্রশ্ন : কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি কি পুরস্কার লাভ করেন?
উত্তর : জগত্তারিণী পদক।
প্রশ্ন : ভাষা মানুষের মুখ থেকে কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে গেলে মুখে শুধু কালি পড়ে― কার কথা?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
প্রশ্ন : সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত।― কার উক্তি?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
প্রশ্ন : জীবনে জ্যাঠামি ও সাহিত্যে ন্যাকামি।― কে সহ্য করতে পারতেন না?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরী।
প্রশ্ন : প্রাবন্ধিক প্রমথ চৌধুরীর সবুজপত্র পত্রিকায় প্রকাশিত তাঁর প্রথম গ্রন্থ কোনটি?
উত্তর : বীরবলের হালখাতা।
প্রশ্ন : ‘শস্নীলতা-অশস্নীলতা সুরম্নচির কথা,সুনীতির কথা নয়।’― কার কথা?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
প্রশ্ন : সাহিত্যের উদ্দেশ্য সকলকে আনন্দ দেয়া, কারও মনোরঞ্জন করা নয়।― কার কথা?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
প্রশ্ন : শিক্ষার উদ্দেশ্য হচ্ছে মানুষের মনকে বিশ্বের খবর জানানো, সাহিত্যের উদ্দেশ্য মানুষের মনকে জাগানো।― কার কথা?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
প্রশ্ন : সাহিত্য ছেলের হাতের খেলনাও নয়, গুরম্নর হাতের বেতও নয়।― কার কথা?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
প্রশ্ন : দেহের যৌবনের সঙ্গে মনের যৌবনের একটা যোগাযোগ থাকলেও দৈহিক যৌবন ও মানসিক যৌবন স্বতন্ত্র।― কার কথা?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরী।
প্রশ্নঃ ‘জীবনে জ্যাঠামি ও সাহিত্যে ন্যাকামি’ সহ্য করতে পারতেন না-
উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ চলিত বাংলা গদ্যের সার্থক প্রবর্তন কে করেন?
উত্তরঃবীরবল
প্রশ্নঃ প্রমথ চৌধুরী কোন বিষয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে প্রভাবিত করেছিলেন?
উত্তরঃচলিত ভাষার ব্যবহারে
প্রশ্নঃ ‘বীরবলের হালখাতা’ গ্রন্থটি কোন ধরনে রচনা ।
উত্তরঃপ্রবন্ধ
প্রশ্নঃ “ভাষা মানুষের মুখ থেকে কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে গেলে মুখে শুধু কালি পড়ে” কে বলেছেন-
উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ ‘তেল-নুন-লাকড়ী’ প্রবন্ধগ্রন্থের রচয়িতা কে?
উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ ‘চার ইয়ারী কথা’ গ্রন্থ কে রচনা করেন? উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ বাংলা গদ্যে চলিত রীতির প্রবর্তক কে? উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ বাংলা সাহিত্যে প্রথম চলিত রীতির ব্যবহারকারী কে?
উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ প্রমথ চৌধুরী একজন-
উত্তরঃপ্রাবন্ধিক
প্রশ্নঃ চলিত ভাষাকে জনপ্রিয় করেন- উত্তরঃপ্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ ‘তেল নুন লকরি’ কার রচিত গ্রন্থ?
উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ প্রমথ চৌধুরীর প্রবন্ধ কোনটি?
উত্তরঃ সবগুলো
প্রশ্নঃ সাহিত্য খেলা প্রবন্ধের ‘রোদ্যাঁ’ কি? উত্তরঃ এক ব্যক্তির নাম
প্রশ্নঃ বাংলা ছোটো গল্পের ধারায় কোন গল্পের রচনায় ইন্টেলেকচুয়ালিটি ব্যাপার বেশি করে লক্ষ করা যায়?
উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
তথ্য সংগ্রহ :-
বিশ্ব নাথ মাহাত
সাকসেস বাংলা
*******************************
♣প্রমথ চৌধুরী♣
জন্ম : ১৮৬৯ খ্রি.
মৃত্যু : ১৯৪৬ খ্রি.
প্রশ্ন : প্রমথ চৌধুরী কবে, কোথায় জন্ম গ্রহণ করন?
উত্তর : যশোরে (১৮৬৯-১৯৪৬)।
প্রশ্ন : বীরবল কোন লেখকের ছদ্মনাম?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
প্রশ্ন : বাংলা গদ্যে চলিত রীতির প্রবর্তক কে?
উত্তর : প্রমথ চৌধরী।
প্রশ্ন : চলিত রীতিতে রচিত তাঁর গদ্য রচনা কোনটি?
উত্তর : বীরবলের হালখাতা (১৯০২)।
প্রশ্ন : তিনি কোন পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন?
উত্তর : সবুজপত্র (১৯১৪)।
প্রশ্ন :তিনি প্রাচ্য সাহিত্যে খ্যাত কেন?
উত্তর : ইটালীয় সনেটের বিশেষ প্রয়োগের কারণে।
প্রশ্ন : তাঁর রচিত গল্প গ্রন্থগুলোর নাম কী?
উত্তর : চার ইয়ারী কথা (১৯১৬); আহুতি; নীললোহিত ও গল্প সংগ্রহ।
প্রশ্ন : তিনি আর কোন পত্রিকায় সম্পাদনা করেন?
উত্তর : বিশ্ব ভারতী।
প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথের সাথে তাঁর সর্ম্পক কী?
উত্তর : রবীন্দ্রনাথের অগ্রজ সত্যেন্দ্রনাথের কন্যা ইন্দিরা দেবীকে বিয়ে করেন প্রমথ চৌধরী।
প্রশ্ন : ‘সাহিত্যে খেলা’ প্রবন্ধটি কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
উত্তর : সবুজপত্র।
প্রশ্ন : ‘বই পড়া’ও ‘বই কেনা’ কার রচিত?
উত্তর : ‘বই পড়া’প্রমথ চৌধুরী ও ‘বই কেনা’ সৈয়দ মুজতবা আলীর।
প্রশ্ন : প্রমথ চৌধুরীর পৈতৃক নিবাস কোথায়?
উত্তর : পাবনা জেলায়।
প্রশ্ন : প্রথম গদ্য রচনা ‘হালখাতা’ কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
উত্তর : ‘ভারতী’
প্রশ্ন : চলিত রীতিতে রচিত তাঁর প্রথম গ্রন্থ কোনটি?
উত্তর : বীরবলের হালখাতা (ভারতী পত্রিকা)।
প্রশ্ন : ‘সবুজপত্র’ (১৯১৪)-পত্রিকার সম্পাদক কে?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরী।
প্রশ্ন : ‘সবুজপত্র’ পত্রিকাটি কি ধরনের পত্রিকা?
উত্তর : সাহিত্য পত্রিকা।
প্রশ্ন : ‘সাহিত্যে খেলা’—প্রবন্ধটি কার?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
প্রশ্ন : কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি কি পুরস্কার লাভ করেন?
উত্তর : জগত্তারিণী পদক।
প্রশ্ন : ভাষা মানুষের মুখ থেকে কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে গেলে মুখে শুধু কালি পড়ে― কার কথা?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
প্রশ্ন : সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত।― কার উক্তি?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
প্রশ্ন : জীবনে জ্যাঠামি ও সাহিত্যে ন্যাকামি।― কে সহ্য করতে পারতেন না?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরী।
প্রশ্ন : প্রাবন্ধিক প্রমথ চৌধুরীর সবুজপত্র পত্রিকায় প্রকাশিত তাঁর প্রথম গ্রন্থ কোনটি?
উত্তর : বীরবলের হালখাতা।
প্রশ্ন : ‘শস্নীলতা-অশস্নীলতা সুরম্নচির কথা,সুনীতির কথা নয়।’― কার কথা?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
প্রশ্ন : সাহিত্যের উদ্দেশ্য সকলকে আনন্দ দেয়া, কারও মনোরঞ্জন করা নয়।― কার কথা?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
প্রশ্ন : শিক্ষার উদ্দেশ্য হচ্ছে মানুষের মনকে বিশ্বের খবর জানানো, সাহিত্যের উদ্দেশ্য মানুষের মনকে জাগানো।― কার কথা?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
প্রশ্ন : সাহিত্য ছেলের হাতের খেলনাও নয়, গুরম্নর হাতের বেতও নয়।― কার কথা?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরীর।
প্রশ্ন : দেহের যৌবনের সঙ্গে মনের যৌবনের একটা যোগাযোগ থাকলেও দৈহিক যৌবন ও মানসিক যৌবন স্বতন্ত্র।― কার কথা?
উত্তর : প্রমথ চৌধুরী।
প্রশ্নঃ ‘জীবনে জ্যাঠামি ও সাহিত্যে ন্যাকামি’ সহ্য করতে পারতেন না-
উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ চলিত বাংলা গদ্যের সার্থক প্রবর্তন কে করেন?
উত্তরঃবীরবল
প্রশ্নঃ প্রমথ চৌধুরী কোন বিষয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে প্রভাবিত করেছিলেন?
উত্তরঃচলিত ভাষার ব্যবহারে
প্রশ্নঃ ‘বীরবলের হালখাতা’ গ্রন্থটি কোন ধরনে রচনা ।
উত্তরঃপ্রবন্ধ
প্রশ্নঃ “ভাষা মানুষের মুখ থেকে কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে গেলে মুখে শুধু কালি পড়ে” কে বলেছেন-
উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ ‘তেল-নুন-লাকড়ী’ প্রবন্ধগ্রন্থের রচয়িতা কে?
উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ ‘চার ইয়ারী কথা’ গ্রন্থ কে রচনা করেন? উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ বাংলা গদ্যে চলিত রীতির প্রবর্তক কে? উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ বাংলা সাহিত্যে প্রথম চলিত রীতির ব্যবহারকারী কে?
উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ প্রমথ চৌধুরী একজন-
উত্তরঃপ্রাবন্ধিক
প্রশ্নঃ চলিত ভাষাকে জনপ্রিয় করেন- উত্তরঃপ্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ ‘তেল নুন লকরি’ কার রচিত গ্রন্থ?
উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
প্রশ্নঃ প্রমথ চৌধুরীর প্রবন্ধ কোনটি?
উত্তরঃ সবগুলো
প্রশ্নঃ সাহিত্য খেলা প্রবন্ধের ‘রোদ্যাঁ’ কি? উত্তরঃ এক ব্যক্তির নাম
প্রশ্নঃ বাংলা ছোটো গল্পের ধারায় কোন গল্পের রচনায় ইন্টেলেকচুয়ালিটি ব্যাপার বেশি করে লক্ষ করা যায়?
উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী
তথ্য সংগ্রহ :-
বিশ্ব নাথ মাহাত
সাকসেস বাংলা
Good
ReplyDelete