রবীন্দ্রনাথের প্রবন্ধ নিয়ে প্রাথমিক শ্রেনী বিভাগ:-
♣রবীন্দ্রনাথের প্রবন্ধ নিয়ে প্রাথমিক শ্রেনী বিভাগ:-♣
*******************************
ক)সাহিত্য বিষয়ক প্রবন্ধ :-
*******************************
এই প্রবন্ধগুলিতে রবীন্দ্রনাথ স্বদেশ ও বিদেশের সাহিত্য ও সাহিত্যিক সম্পর্কে আলোচনা করেছেন ।উনিশ শতকেই প্রকাশিত হয়েছিল
*আলোচনা (১৮৮৫)
*সমালোচনা (১৮৮৬)
*আধুনিক সাহিত্য (১৯৩৭)
*প্রচীন সাহিত্য (১৯০৭)
*লোক সাহিত্য (১৯০৭)
খ)সাহিত্য তত্ত্ব বিষয়ক প্রবন্ধ :-
*******************************
সমকালের সাহিত্য সমালোচনায় এবং সাহিত্য সম্পর্কিত ভাবনার প্রেক্ষিতে রবীন্দ্রনাথ সাহিত্য তত্ত্ব সম্পর্কে ভাবতে শুরু করেন।
তাঁর সাহিত্য বিষয়ক প্রবন্ধ
*সাহিত্য (১৯০৭)
*সাহিত্যের পথে (১৯৩৬)
*সাহিত্যের স্বরূপ(১৯৪৩ মৃত্যু পরে প্রকাশিত )
গ)সমাজ ও রাষ্ট্রনীতিমূলক প্রবন্ধ :-
*******************************
ঔপনিবেশিক ভারতের অন্যতম মনীষী রূপে স্বদেশ, সমাজ এবং ঔপনিবেশিক শাসনের সঙ্গে ভারতীয় জাতীয়তাবাদী চিন্তা সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ উদাসীন থাকতে পারেনি।
তাঁর এ জাতীয় প্রবন্ধ
*আত্মশক্তি (১৯০৫)
*রাজা প্রজা (১৯০৮)
*সমাজ (১৯০৮)
*কর্তার ইচ্ছায় কর্ম (১৯১৭)
*কালান্তর (১৯৩৭)
*সভ্যতার সংকট (১৯৪১)
ঘ)ধর্মীয় দর্শন সংক্রান্ত প্রবন্ধ :-
*******************************
ব্রাহ্মপরিবারের সন্তান ছিলেন রবীন্দ্রনাথ । ব্রাহ্ম সমাজে নেতা ছিল তার পিতা।অত এব ঔপনিষদিক ধর্মীয় দর্শন হিন্দু ধর্মের বিষয়ে রবীন্দ্রনাথের গভীর চিন্তা ছিল ।
বিশ্ব ভারতীর প্রধান হিসাবেও ছাত্রদের জন্য তিনি ঔপনিষদিক দর্শন -প্রধান উপদেশ বাণী রচনা করতেন ।
এই ধরনের প্রবন্ধ
* ব্রহ্মোপনিষদ (১৮৯৯)
* ব্রহ্ম মন্ত্র (১৯০০)
*উপনিষদ ব্রহ্ম(১৯০৯)
*ধর্ম (১৯০৯)
*শান্তিনিকেতন (১ থেকে ১৭ খন্ড ১৯০৯-১৬)
*ধর্মের অধিকার (১৯১২)
*সঞ্চয় (১৯১৬)
*মানুষের ধর্ম (১৯৩৩)
ঙ)ভ্রমন -নিবন্ধ :-
**************************
রবীন্দ্রনাথ অধিকাংশ ভ্রমণ কথাই চিঠি ও দিন লিপির আকারে রচিত।
*য়ুরোপ প্রবাসীর পত্র (১৮৮১)
* য়ুরোপ যাত্রীর ডায়ারী (১৮৯১ দ্বিতীয় খন্ড ১৮৯৩)
*জাপান যাত্রী (১৯১৯)
*যাত্রী (১৯২৯)
*রাশিয়ার চিঠি (১৯৩১)
*পথে ও পথের প্রান্তে (১৯৩৮)
*পথের সঞ্চয় (১৯৩১)
চ)আত্মস্মৃতি ও আত্মজীবনী মূলক প্রবন্ধ:-
*******************************
*জীবনস্মৃতি (১৯১২)
*ছেলে বেলা (১৯৪৩)
*আত্মপরিচয় (১৯৪৩)
ছ)শিক্ষা:-
*******************************
বিশ্ব ভারতী বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা রবীন্দ্রনাথ শিক্ষা সম্পর্কে তাঁর জীবনের শেষ চল্লিশ বছর গভীর ভাবে ভেবে ছিলেন এবং নিজের ভাবনাকে কাজে পরিণত করবার জন্য বিভিন্ন প্রচেষ্টা গ্রহন করে ছিলেন ।
*শিক্ষা (১৯০৮)
*শিক্ষার মিলন (১৯২১)
*বিশ্ব বিদ্যালয়ের রূপ (১৯৩৩)
*শিক্ষার বিকিরণ (১৯৩৩)
*শিক্ষার সাঙ্গীকরন (১৯৩৬)
*আশ্রমের রূপ ও বিকাশ(১৯৪১)
জ)ইতিহাস
*******************************
*ভারতবর্ষ (১৯০৬)
*স্বদেশ (১৯৪৮)
ঝ)বাংলা ভাষা ও বাংলা শব্দ এবং কবিতা ও গদ্যের নিয়ে রচনা:-
*******************************
*শব্দ তত্ত্ব (১৯০৯)
*ছন্দ (১৯৩৬)
*বাংলা ভাষা পরিচয় (১৯৩৮)
ঞ)বিজ্ঞান :-
*******************************
রবীন্দ্রনাথ বিজ্ঞান বিষয়ে আগ্রহী ছিলেন ।তাঁর বিজ্ঞান ভাবনা সংক্রান্ত প্রবন্ধের নিদর্শন
*বিশ্বপরিচয় (১৯৩৭)
ট)মনীষীদের জীবন চরিত :-
*******************************
মনীষীদের জীবনী চরিতকে সাধারণের সামনে তুলে ধরবার দায়িত্বও রবীন্দ্রনাথ পালন করেছেন ।বঙ্কিমচন্দ্র বিদ্যাসাগর এবং আরও কোনো কোনো মনীষীকে নিয়ে রচিত তাঁর প্রবন্ধ ।সংকলন
*চারিত্র পূজা (১৯০৭)
♣রবীন্দ্রনাথের তন্ময় প্রবন্ধ অর্থাৎ বিষয়নিষ্ঠ প্রবন্ধ গুলির পরিচিত দিয়েছি । মন্ময় প্রবন্ধ রচনায় তাঁর নাম বাংলা সাহিত্যে সর্বাগ্রেই মনে পড়ে ।নিজের হৃদয়ের উপলব্ধিকে এত গভীর ভাবাত্মক অভিব্যক্তিতে প্রকাশ করা খুব কম লেখকের পক্ষে সম্ভব ।অনেক বিষয় নিয়েই তিনি মন্ময় প্রবন্ধ লিখেছেন।সংকলন গুলি হল;
*বিবিধ প্রসঙ্গ (১৮৮৩)
*পঞ্চভূত (১৮৯৭)
*বিচিত্র প্রবন্ধ(১৯০৭)
*পরিচয় (১৯১৬)
মন্ময় অনুভব এবং সহজ বৈঠকি কথালাপের ভঙ্গিতে রচিত এই নিবন্ধগুলিতে গভীর ভাবনার উপাদান আছে ।।
তথ্য সংগ্রহ:-
বিশ্ব নাথ মাহাত
সাকসেস বাংলা
*******************************
ক)সাহিত্য বিষয়ক প্রবন্ধ :-
*******************************
এই প্রবন্ধগুলিতে রবীন্দ্রনাথ স্বদেশ ও বিদেশের সাহিত্য ও সাহিত্যিক সম্পর্কে আলোচনা করেছেন ।উনিশ শতকেই প্রকাশিত হয়েছিল
*আলোচনা (১৮৮৫)
*সমালোচনা (১৮৮৬)
*আধুনিক সাহিত্য (১৯৩৭)
*প্রচীন সাহিত্য (১৯০৭)
*লোক সাহিত্য (১৯০৭)
খ)সাহিত্য তত্ত্ব বিষয়ক প্রবন্ধ :-
*******************************
সমকালের সাহিত্য সমালোচনায় এবং সাহিত্য সম্পর্কিত ভাবনার প্রেক্ষিতে রবীন্দ্রনাথ সাহিত্য তত্ত্ব সম্পর্কে ভাবতে শুরু করেন।
তাঁর সাহিত্য বিষয়ক প্রবন্ধ
*সাহিত্য (১৯০৭)
*সাহিত্যের পথে (১৯৩৬)
*সাহিত্যের স্বরূপ(১৯৪৩ মৃত্যু পরে প্রকাশিত )
গ)সমাজ ও রাষ্ট্রনীতিমূলক প্রবন্ধ :-
*******************************
ঔপনিবেশিক ভারতের অন্যতম মনীষী রূপে স্বদেশ, সমাজ এবং ঔপনিবেশিক শাসনের সঙ্গে ভারতীয় জাতীয়তাবাদী চিন্তা সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ উদাসীন থাকতে পারেনি।
তাঁর এ জাতীয় প্রবন্ধ
*আত্মশক্তি (১৯০৫)
*রাজা প্রজা (১৯০৮)
*সমাজ (১৯০৮)
*কর্তার ইচ্ছায় কর্ম (১৯১৭)
*কালান্তর (১৯৩৭)
*সভ্যতার সংকট (১৯৪১)
ঘ)ধর্মীয় দর্শন সংক্রান্ত প্রবন্ধ :-
*******************************
ব্রাহ্মপরিবারের সন্তান ছিলেন রবীন্দ্রনাথ । ব্রাহ্ম সমাজে নেতা ছিল তার পিতা।অত এব ঔপনিষদিক ধর্মীয় দর্শন হিন্দু ধর্মের বিষয়ে রবীন্দ্রনাথের গভীর চিন্তা ছিল ।
বিশ্ব ভারতীর প্রধান হিসাবেও ছাত্রদের জন্য তিনি ঔপনিষদিক দর্শন -প্রধান উপদেশ বাণী রচনা করতেন ।
এই ধরনের প্রবন্ধ
* ব্রহ্মোপনিষদ (১৮৯৯)
* ব্রহ্ম মন্ত্র (১৯০০)
*উপনিষদ ব্রহ্ম(১৯০৯)
*ধর্ম (১৯০৯)
*শান্তিনিকেতন (১ থেকে ১৭ খন্ড ১৯০৯-১৬)
*ধর্মের অধিকার (১৯১২)
*সঞ্চয় (১৯১৬)
*মানুষের ধর্ম (১৯৩৩)
ঙ)ভ্রমন -নিবন্ধ :-
**************************
রবীন্দ্রনাথ অধিকাংশ ভ্রমণ কথাই চিঠি ও দিন লিপির আকারে রচিত।
*য়ুরোপ প্রবাসীর পত্র (১৮৮১)
* য়ুরোপ যাত্রীর ডায়ারী (১৮৯১ দ্বিতীয় খন্ড ১৮৯৩)
*জাপান যাত্রী (১৯১৯)
*যাত্রী (১৯২৯)
*রাশিয়ার চিঠি (১৯৩১)
*পথে ও পথের প্রান্তে (১৯৩৮)
*পথের সঞ্চয় (১৯৩১)
চ)আত্মস্মৃতি ও আত্মজীবনী মূলক প্রবন্ধ:-
*******************************
*জীবনস্মৃতি (১৯১২)
*ছেলে বেলা (১৯৪৩)
*আত্মপরিচয় (১৯৪৩)
ছ)শিক্ষা:-
*******************************
বিশ্ব ভারতী বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা রবীন্দ্রনাথ শিক্ষা সম্পর্কে তাঁর জীবনের শেষ চল্লিশ বছর গভীর ভাবে ভেবে ছিলেন এবং নিজের ভাবনাকে কাজে পরিণত করবার জন্য বিভিন্ন প্রচেষ্টা গ্রহন করে ছিলেন ।
*শিক্ষা (১৯০৮)
*শিক্ষার মিলন (১৯২১)
*বিশ্ব বিদ্যালয়ের রূপ (১৯৩৩)
*শিক্ষার বিকিরণ (১৯৩৩)
*শিক্ষার সাঙ্গীকরন (১৯৩৬)
*আশ্রমের রূপ ও বিকাশ(১৯৪১)
জ)ইতিহাস
*******************************
*ভারতবর্ষ (১৯০৬)
*স্বদেশ (১৯৪৮)
ঝ)বাংলা ভাষা ও বাংলা শব্দ এবং কবিতা ও গদ্যের নিয়ে রচনা:-
*******************************
*শব্দ তত্ত্ব (১৯০৯)
*ছন্দ (১৯৩৬)
*বাংলা ভাষা পরিচয় (১৯৩৮)
ঞ)বিজ্ঞান :-
*******************************
রবীন্দ্রনাথ বিজ্ঞান বিষয়ে আগ্রহী ছিলেন ।তাঁর বিজ্ঞান ভাবনা সংক্রান্ত প্রবন্ধের নিদর্শন
*বিশ্বপরিচয় (১৯৩৭)
ট)মনীষীদের জীবন চরিত :-
*******************************
মনীষীদের জীবনী চরিতকে সাধারণের সামনে তুলে ধরবার দায়িত্বও রবীন্দ্রনাথ পালন করেছেন ।বঙ্কিমচন্দ্র বিদ্যাসাগর এবং আরও কোনো কোনো মনীষীকে নিয়ে রচিত তাঁর প্রবন্ধ ।সংকলন
*চারিত্র পূজা (১৯০৭)
♣রবীন্দ্রনাথের তন্ময় প্রবন্ধ অর্থাৎ বিষয়নিষ্ঠ প্রবন্ধ গুলির পরিচিত দিয়েছি । মন্ময় প্রবন্ধ রচনায় তাঁর নাম বাংলা সাহিত্যে সর্বাগ্রেই মনে পড়ে ।নিজের হৃদয়ের উপলব্ধিকে এত গভীর ভাবাত্মক অভিব্যক্তিতে প্রকাশ করা খুব কম লেখকের পক্ষে সম্ভব ।অনেক বিষয় নিয়েই তিনি মন্ময় প্রবন্ধ লিখেছেন।সংকলন গুলি হল;
*বিবিধ প্রসঙ্গ (১৮৮৩)
*পঞ্চভূত (১৮৯৭)
*বিচিত্র প্রবন্ধ(১৯০৭)
*পরিচয় (১৯১৬)
মন্ময় অনুভব এবং সহজ বৈঠকি কথালাপের ভঙ্গিতে রচিত এই নিবন্ধগুলিতে গভীর ভাবনার উপাদান আছে ।।
তথ্য সংগ্রহ:-
বিশ্ব নাথ মাহাত
সাকসেস বাংলা
Comments
Post a Comment