কারক ও বিভক্তি বাংলা ব্যাকরণের অবিচ্ছেদ্য অংশ। 👪👪 কারক ছয় প্রকার।
 👪
👪 👪কারক ও বিভক্তি বাংলা ব্যাকরণের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
👪কারক ও বিভক্তি বাংলা ব্যাকরণের অবিচ্ছেদ্য অংশ।  👪
👪 👪
👪 ♨কারক ছয় প্রকার।
♨কারক ছয় প্রকার। ♨
♨১।কর্তৃকারক:-যে
যেমন: 1)আমি ভাত খাই।
2)বালকেরা মাছে ফুটবল খেলছে।
 ✏এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘কে’ বা ‘কারা’দিয়ে প্রশ্ন করে উত্তর পেলে সেই কর্তা বা কর্তৃকারক।
✏এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘কে’ বা ‘কারা’দিয়ে প্রশ্ন করে উত্তর পেলে সেই কর্তা বা কর্তৃকারক। 📂কে ভাত খায়? উত্তর হচ্ছে আমি
📂কে ভাত খায়? উত্তর হচ্ছে আমি 📂কারা ফুটবল খেলছে ? উত্তর হচ্ছে-বালকেরা।
📂কারা ফুটবল খেলছে ? উত্তর হচ্ছে-বালকেরা। 👉তাহলে আমি এবং বালকেরা হচ্ছে কর্তৃকারক।
👉তাহলে আমি এবং বালকেরা হচ্ছে কর্তৃকারক।২। কর্মকারক:-কর্তা
 📗যেমন: আমি ভাত খাই।
📗যেমন: আমি ভাত খাই। 📓হাবিব সোহলকে মেরেছে।
📓হাবিব সোহলকে মেরেছে। ✏এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘কি’ বা ‘কাকে’দিয়ে প্রশ্ন করে উত্তর পেলে সেই কর্ম বা কর্মকারক।
✏এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘কি’ বা ‘কাকে’দিয়ে প্রশ্ন করে উত্তর পেলে সেই কর্ম বা কর্মকারক। 📂আমি কি খাই? উত্তর হচ্ছে-ভাত।
📂আমি কি খাই? উত্তর হচ্ছে-ভাত। 👉হাবিব কাকে মেরেছে? উত্তর হচ্ছে-সোহেলকে।
👉হাবিব কাকে মেরেছে? উত্তর হচ্ছে-সোহেলকে।৩। করণ কারক:- ক্রিয়া সম্পাদনের যন্ত্র বা উপকরণ বুঝায়।
 📗নীরা কলম দিয়ে লেখে।
📗নীরা কলম দিয়ে লেখে। 📓সাধনায় সিদ্ধি লাভ হয়।
📓সাধনায় সিদ্ধি লাভ হয়। ✏এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘কীসের দ্বারা’ বা ‘কী উপায়ে’ দিয়ে প্রশ্ন করে উত্তর পেলে সেই করণ কারক।
✏এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘কীসের দ্বারা’ বা ‘কী উপায়ে’ দিয়ে প্রশ্ন করে উত্তর পেলে সেই করণ কারক। 📂নীরা কীসের দ্বারা লেখে? উত্তর হচ্ছে-কলম ।
📂নীরা কীসের দ্বারা লেখে? উত্তর হচ্ছে-কলম । 📂কী উপায়ে বা কোন উপায়ে কীর্তিমান হওয়া যায়? উত্তর হচ্ছে-সাধনায়।
📂কী উপায়ে বা কোন উপায়ে কীর্তিমান হওয়া যায়? উত্তর হচ্ছে-সাধনায়।৪। সম্প্রদান কারক:- স্বত্ব ত্যাগ করে দান বা অর্চনা বুঝালে সম্প্রদান কারক। স্বত্ব ত্যাগ না করলে কর্মকারক।
 📗ভিক্ষারীকে ভিক্ষা দাও।
📗ভিক্ষারীকে ভিক্ষা দাও। 📓গুরুজনে কর নতি।
📓গুরুজনে কর নতি। ✏মনে রাখার উপায় হচ্ছে-কর্মকারকে
✏মনে রাখার উপায় হচ্ছে-কর্মকারকে 📂তবে এখানে স্বত্ব থাকবেনা। যেমন মানুষ ভিক্ষারীকে দান করে কোন স্বত্ব ছাড়াই যাকে বলে নি:শর্ত ভাবে। আবার গুরুজনকে মানুষ সম্মান করে কোন স্বার্থ ছাড়াই।
📂তবে এখানে স্বত্ব থাকবেনা। যেমন মানুষ ভিক্ষারীকে দান করে কোন স্বত্ব ছাড়াই যাকে বলে নি:শর্ত ভাবে। আবার গুরুজনকে মানুষ সম্মান করে কোন স্বার্থ ছাড়াই।৫। অপাদান কারক:- হতে, থেকে বুঝালে অপাদান কারক হবে।
 📗গাছ থেকে পাতা পড়ে।
📗গাছ থেকে পাতা পড়ে। 📓পাপে বিরত হও।
📓পাপে বিরত হও। ✏এখাছে কোথা থেকে পাতা পড়ে? উত্তর হচ্ছে-গাছ ।
✏এখাছে কোথা থেকে পাতা পড়ে? উত্তর হচ্ছে-গাছ । 📂কি হতে বিরত হও? উত্তর হচ্ছে – পাপ ।
📂কি হতে বিরত হও? উত্তর হচ্ছে – পাপ ।৬। অধিকরণ কারক:-ক্রিয়ার সময় বা স্থানকেঅধিকরণ কারক বলে।
 📗আমরা রোজ স্কুলে যাই।
📗আমরা রোজ স্কুলে যাই। 📓প্রভাতে সূর্য ওঠে।
📓প্রভাতে সূর্য ওঠে। ✏মনে রাখার উপায় হচ্ছে-কোথায় এবং কথন দিয়ে প্রশ্ন করে উত্তর পাওয়া যাবে।
✏মনে রাখার উপায় হচ্ছে-কোথায় এবং কথন দিয়ে প্রশ্ন করে উত্তর পাওয়া যাবে। 📂আমরা রোজ কোথায় যাই? উত্তর হচ্ছে-স্কুলে। আর স্কুল একটি স্থান।
📂আমরা রোজ কোথায় যাই? উত্তর হচ্ছে-স্কুলে। আর স্কুল একটি স্থান। 📂কখন সূর্য ওঠে? উত্তর হচ্ছে-প্রভাতে। আর প্রভাত একটি কাল বা সময়।
📂কখন সূর্য ওঠে? উত্তর হচ্ছে-প্রভাতে। আর প্রভাত একটি কাল বা সময়। ✏
✏ ✏বিশ্ব নাথ মাহাত
✏বিশ্ব নাথ মাহাত সাকসেস বাংলা
 ✏
✏
Ranchi university ✏
Comments
Post a Comment